সম্প্রতি (৪—৫ আগস্ট ২০২৫) ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ সংগঠনের বেশ কিছু নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা
হয়েছে।
মূল তথ্য:
-
সাবেক নারী ওয়ার্ড কাউন্সিলর সুলতানা আহমেদ (“লিপি”)সহ ১২ জন নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীকে ডিবি আটক করেছে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে, যাদের বিরুদ্ধে বিস্তারিত পরিচয় এখনও জানায়নি কর্তৃপক্ষ
-
প্রায় একই সময়ে, রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় আরও ১২ জন বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে
পেছনের ঘটনার সংক্ষিপ্ত পরিসর:
-
৮ জুলাই ঢাকার বসুন্ধরা রেসিডেনশিয়াল এলাকায় একটি কনভেনশন সেন্টারে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ দলের গোপন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে আনুমানিক ৩০০–৪০০ জন অংশগ্রহণ করেছিলেন। সেখানে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির পরিকল্পনা করা হয় এবং সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান দেওয়া হয়
-
বৈঠকের ঘটনায় অন্তত ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, এবং একটি মেজরকে আটক করে সেনা হেফাজতে রাখা হয়েছে; জিজ্ঞাসাবাদ চলছে
-
পরে অভিযানের আরও এক পর্যায়ে ২১ ও ২৬ জন গ্রেপ্তারের তথ্য এসেছে, যাদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে
📰 সারাংশ:
-
সাম্প্রতিক ২৪–৪৮ ঘণ্টার ঘটনাবলি: সাবেক কাউন্সিলরসহ ১২ নেতাকর্মী এবং আরও ১২ জন গ্রেপ্তার বরাবর চলছে—মোট প্রায় ২৪ জন গ্রেপ্তার হয়েছে ।
-
পশ্চিম–এর কার্যক্রম নিষিদ্ধের পটভূমি: গত ৮ জুলাই গোপন বৈঠক ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগের ভিত্তিতে পূর্বেও ২২ জন আটক করা হয়েছিল।
-
আইনি ও প্রশাসনিক প্রেক্ষাপট: ডিবি বর্তমানে মামলা তদন্ত করছে, সেনাবাহিনী মেজর সাদিককে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে এবং এনটি-বিচারের প্রস্তুতি চলছে
কারণ বিশ্লেষণ:আন্দোলনের “July Revolution” পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাসনে গেলে, interim সরকার আওয়ামী লীগের সমস্ত কার্যক্রম ১২ মে ২০২৫ তারিখে নিষিদ্ধ ঘোষণ করে এবং দলটির নির্বাচনী নিবন্ধন বাতিল করে
-
এরপর থেকে দলীয় নেতৃত্ব ও কর্মীদের বিরুদ্ধে অ্যাকটিভিজ়ম, ষড়যন্ত্র, ও সন্ত্রাসে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ও মামলা চলছে।
যদি আপনি জানতে চান:
-
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিস্তারিত নাম, পরিচয় অথবা মামলা কার্যক্রম,
-
তাদের বিরুদ্ধে নিবন্ধিত আইন বা অভিযোগের বিশদ,
-
অথবা রাষ্ট্র কতদূর এগোয় ইতিমধ্যেই,
… তাহলে আমি সেই বিষয়গুলো অনুসন্ধান করে আপনাকে জানাতে
0 Comments