সর্বশেষ

6/recent/ticker-posts

Ad Code

সচিবালয়ের কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা



সাম্প্রতিক কর্মসূচি সংক্রান্ত তথ্য

১. এক ঘণ্টার কর্মবিরতির পর নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

  • ২৯ মে ২০২৫ বিকেলে সচিবালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে কর্মচারীরা এক ঘণ্টার কর্মবিরতি (সকাল ১০টা–১১টা) পালন করেন। এরপর নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

  • তাদের পরবর্তী কর্মসূচি অনুযায়ী, রবিবার (১ জুন) তিনজন উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হবে:

    • আলী ইমাম মজুমদার,

    • ফাওজুল কবির খান,

    • সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

  • এবং সোমবার (২ জুন) স্মারকলিপি দেবেন:

    • আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া,

    • মাহফুজ আলম।

  • মাঠ পর্যায়ে অধিদপ্তর ও জেলা-উপজেলা পর্যায়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষদের মাধ্যমে স্মারকলিপি পৌঁছে দেওয়া হবে।
    (The Daily Ittefaq, Prothomalo)


২. দুই ঘণ্টার কর্মবিরতির আরও কর্মসূচি

  • ২২-২৩ জুন ২০২৫ তারিখে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

  • রবিবার (২২ জুন) সচিবালয় परिसर জুড়ে বড় বিক্ষোভ চালানো হয়। এর পর সোমবার (২৩ জুন) সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দু’ঘণ্টার কর্মবিরতি পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

  • কর্মসূচির অংশ হিসেবে সচিবালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে অবস্থান ও পরবর্তী কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হয়।
    (Prothomalo, Dhaka Tribune, Dhaka Tribune)


৩. জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আগাম কর্মসূচি

  • ২৩ জুন ২০২৫ কর্মপরিকল্পনার অংশ হিসেবে একটি অবসর কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

  • ২৪–২৫ জুন দিনব্যাপী আলোচনা ও জনসম্পৃক্ততা কার্যক্রম (outreach campaigns) পরিচালনার পরিকল্পনা রয়েছে, যা সরকারের বাইরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের সাথে সংহতি গড়ার উদ্দেশ্যে নিয়োগ করা হয়েছে।

  • এই কর্মসূচি সরকারি চাকরি সংশোধন অধ্যাদেশ-সংক্রান্ত আন্দোলনে ব্যাপক সমর্থন পেতে সহায়ক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
    (The Business Standard)


সারসংক্ষেপ টেবিল

তারিখ বা সময়কাল কর্মসূচি বিবরণ
২৯ মে ২০২৫ এক ঘণ্টার কর্মবিরতির পর স্মারকলিপি প্রদানের কর্মসূচি ঘোষণা
১–২ জুন ২০২৫ তিনজন ও দুইজন উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি প্রদান
২২–২৩ জুন ২০২৫ রবিবার বিক্ষোভ ও সোমবার এক ঘণ্টার পর বৃহত্তর কর্মবিরতি
২৪–২৫ জুন ২০২৫ জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধির জন্য আউটরিচ ক্যাম্পেইন

সংক্ষেপে:
সচিবালয়ের কর্মচারীরা ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ বাতিল দাবিতে বিভিন্ন সময় কর্মবিরতি, স্মারকলিপি প্রদান ও জনসম্পৃক্ত কর্মসূচির আয়োজন করছেন। তারা উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেয়া, সংঘবদ্ধ আন্দোলন পরিচালনা ও জনমত গঠন করে অধ্যাদেশ বিরোধিতা অব্যাহত রাখছেন।

আর কোনও নির্দিষ্ট প্রশ্ন থাকলে বা বিশদ বিশ্লেষণ চান, জানাতে পারেন!

Post a Comment

0 Comments